কাবুলিওয়ালা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত একটি ছোটগল্প। গল্পে আফগান থেকে আসা এক ফল বিক্রেতার সাথে বাঙালি এক লেখকের ছোটো বাঙালি মেয়ের পরিচয় হয় এবং সে তাকে আফগানে ফেলে আসা মেয়ের মত ভালোবাসে। শুনলে অবাক হয়ে যাবেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাবুলিওয়ালা গল্পটি প্রথম কাকে শুনিয়ে ছিলেন জানলে। গল্পটি শুনিয়ে ছিলেন তার যুগে উনিশ শতকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুকে।
জগদীশ চন্দ্র বসু আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুজন ছিলেন খুব প্রিয় বন্ধু। দু’জনে একসাথে সময় কাটাতেন শিলাইদহে পদ্মার বুকে বোটে চড়ে। বোটের ছাদে দু’জন চুপচাপ প্রকৃতির সান্নিধ্যে বসে থাকতেন। উপভোগ করতেন সূর্যের হেলে পড়ার দৃশ্যপট। এইসময় রবি ঠাকুর তার প্রিয় বন্ধুকে শোনাতেন তার নতুন কোনো লেখা কবিতা বা শোনাতেন সদ্য সুর দেয়া তার নতুন গান। আবার কথনো বা রবি ঠাকুরের নতুন কোনো গল্পের প্লট শোনাতেন আর পরম ভালবাসায় সেসব শুনতেন জগদীশ চন্দ্র।
একবার জগদীশ বসুকে দেখতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার বাড়িতে যান। সেখানে দেখা না পেয়ে তার জন্যে একগুচ্ছ চম্পক ফুল রেখে আসেন এবং তাকে তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন। বিজ্ঞানী জগদীশ শর্ত দিলেন, তিনি যাবেন তবে তাকে গল্প শোনাতে হবে। প্রথম দিনের গল্পের আসরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জগদীশ বসুকে যে গল্প বলেন তার নাম কাবুলিওয়ালা। স্যার জগদীশ এ গল্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং এ গল্প ছাপানোর জন্য উৎসাহ প্রদান করেন। এটি ১৮৯২ সালে প্রকাশিত হয়। কাবুলিওয়ালা পরে বহু ভাষায় অনূদিত হয়ে ছোট গল্পের জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
জগদীশ চন্দ্র বসু আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুজন ছিলেন খুব প্রিয় বন্ধু। দু’জনে একসাথে সময় কাটাতেন শিলাইদহে পদ্মার বুকে বোটে চড়ে। বোটের ছাদে দু’জন চুপচাপ প্রকৃতির সান্নিধ্যে বসে থাকতেন। উপভোগ করতেন সূর্যের হেলে পড়ার দৃশ্যপট। এইসময় রবি ঠাকুর তার প্রিয় বন্ধুকে শোনাতেন তার নতুন কোনো লেখা কবিতা বা শোনাতেন সদ্য সুর দেয়া তার নতুন গান। আবার কথনো বা রবি ঠাকুরের নতুন কোনো গল্পের প্লট শোনাতেন আর পরম ভালবাসায় সেসব শুনতেন জগদীশ চন্দ্র।
একবার জগদীশ বসুকে দেখতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার বাড়িতে যান। সেখানে দেখা না পেয়ে তার জন্যে একগুচ্ছ চম্পক ফুল রেখে আসেন এবং তাকে তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন। বিজ্ঞানী জগদীশ শর্ত দিলেন, তিনি যাবেন তবে তাকে গল্প শোনাতে হবে। প্রথম দিনের গল্পের আসরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জগদীশ বসুকে যে গল্প বলেন তার নাম কাবুলিওয়ালা। স্যার জগদীশ এ গল্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং এ গল্প ছাপানোর জন্য উৎসাহ প্রদান করেন। এটি ১৮৯২ সালে প্রকাশিত হয়। কাবুলিওয়ালা পরে বহু ভাষায় অনূদিত হয়ে ছোট গল্পের জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
No comments:
Post a Comment