13 December 2018

২৮শে ডিসেম্বর মাঝ রাত্রি থেকে আপনার প্রিয় টিভি চ্যানেলগুলো আর দেখতে পাবেন না-

বাংলার ১.২ কোটি কেবল ও ডিটিএইচ টিভির দর্শকরা আগামী ২৯শে ডিসেম্বর থেকে নতুন দাম ব্যবস্থায় প্রবেশ করছে। বর্তমানে দর্শকরা কেবল অপেরাটরদের বিভিন্ন প্যাকেজ থেকে নিজেদের পছন্দ মত প্যাকেজের দাম দেন। কিন্তু নতুন দাম ব্যবস্থায় দর্শকদের পছন্দের প্রতিটা চ্যানেলের জন্য আলাদা আলাদা করে দাম দিতে হবে।
বর্তমানে একজন দর্শক ২৫০ টাকা খরচ করলে সে তার জনপ্রিয় বাংলা ও হিন্দির বিনোদন, নিউস এবং শিশুদের চ্যানেলগুলো দেখতে পান। এরপর থেকে জনপ্রিয় চ্যানেলগুলোর জন্য আলাদা করে দাম দিতে হলে সেটা ৪০০ টাকার চলে যাবে।
এটাতো গেল দামের কথা। কিন্তু আসল সমস্যা আরোও গভীরে। এখনো পর্যন্ত কেবল অপেরাটররা জানেন না চ্যানেল গুলোর আলাদা কত করে দাম ধার্য করা হয়েছে। ২৮শে ডিসেম্বর মাঝ রাত্রি থেকে বেসিক প্যাকেজের ১০০ টি ফ্রি টু এয়ার চ্যানেলগুলো চালু হবে যার দাম কর নিয়ে ১৫২ টাকা। স্টার, জি, ভায়াকোম ১৮, সোনি পিকচার, টিভি ১৮ চ্যানেলের কর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন বেসিক প্যাকেজের মধ্যে তাদের চ্যানেলগুলো থাকবে না। সেখানে আপনার প্রিয় চ্যানেলগুলোও থাকবে না। তাহলে ভারত অস্টেলিয়া ম্যাচ আর  নিউ ইয়ার্সের ধামাকা থেকে কি এবারে দর্শকরা বঞ্চিত হবে? যোগাযোগ রাখুন আপনার কেবল অপেরাটারের সাথে।

12 December 2018

জেনে নিন কেন আপনার ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড আগামী ৩১শে ডিসেম্বর ব্লক হয়ে যাবে-

আপনি কি ডেবিট আর ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। সাবধান! এগুলি ৩১শে ডিসেম্বরের পর ব্লক হয়ে যাবে।এসবিআই সহ বেশিরভাগ ব্যাংক ইতিমধ্যেই তাদের গ্রাহকদের জানিয়ে দিয়েছে যে তাদের পুরনো কার্ড পরিবর্তন করে তারা যেন নতুন কার্ড গ্রহণ করে। পুরনো কার্ডগুলি ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ দেওয়া আছে। এগুলি আর ব্যবহার করা যাবে না। এখন থেকে শুধু মাত্র EMV চিপ লাগানো কার্ডগুলি লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা যাবে। এই নতুন কার্ডগুলি যদি আপনার কাছে না থাকে তাহলে এখনই ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন। ব্যাংকগুলি বিনা পয়সায় আপনাকে নতুন কার্ড দেবে।
২০১৫ সালের এক নির্দেশিকায় ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়ে ছিল যে ব্যাংকগুলি যেন সব ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ যুক্ত কার্ডগুলি পরিবর্তন করে নতুন বিশ্বমানের সুরক্ষিত EMV চিপ লাগানো কার্ড গ্রাহকদের সরবরাহ করে এবং তা করতে হবে ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ এর মধ্যে।
আসলে নতুন চিপ প্রযুক্তির কার্ডগুলো লেনদেনের জন্য অনেক সুরক্ষিত এবং জালিয়াতির সম্ভাবনাও অনেক কম।

মেরি কমের ২০২০ সালের টোকিও অলিম্পিক্সে সোনা জেতার চাবি কাঠি-

১৬ বছর আগে ২০০২ সালে প্রথম সোনা জিতেছিলেন মেরি। ৩৫ বছর বয়সে এসেও সোনা জিতে নিলেন ভারতের মেয়ে। মেরি কমের বিশ্বরেকর্ড। পুরুষ বক্সারকেও ছুঁয়ে ফেললেন।
নয়া দিল্লিতে কেডি যাদব স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ২০১৮ সালের বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে ইউক্রেনের হান্না ওখোতাকে ৫-০ হারিয়ে দিলেন। ষষ্ঠবার বিশ্বখেতাব জিতে নিলেন ভারতের সোনার মেয়ে মেরি কম। কেটি টেলরকে টপকে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন মেরি। কিউবার পুরুষ বক্সার ফেলিক্স স্যাভনের সঙ্গেও জড়িয়ে গেল মেরি কমের নাম। স্যাভন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৬টি সোনা জেতেন। মেরি কমও তাই। এখন তাঁর বয়স ৩৫। বয়স যে একটা সংখ্যা সেটাই প্রমাণ করে দিলেন মেরি কম।
২০০২ সালে প্রথম বারের জন্য বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ২০১০ সালের মধ্যে আরও চার বার। বিশ্বের দরবারে ভারতের পতাকা বয়ে নিয়ে যেতে নিরন্তর দৌড়ে চলেছিলেন ম্যাগনিফিসেন্ট মেরি।  খেতাব জেতার পরে ভারতের সোনার মেয়ে বলেন, ‘‘বন্ধুদের প্রথমে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আমার খেলা দেখতে ওরা হাজির হয়েছিলেন। আমার হয়ে ওরা গলা ফাটিয়েছেন। আজ আমি আব্গেপ্রবণ হয়ে পড়েছি। বন্ধুদের ভালবাসায় এবং সাপোর্টে আমি ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্সে যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছি। দেশকে সোনা ছাড়া আমার আর দেওয়ার কিছু নেই। ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্সে সোনা জেতার স্বপ্ন দেখি।’’ 
এবার আমরা তাকিয়ে থাকব ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্সে সোনার আশায়। মেরি কম ৪৮ কেজি প্রতিযোগিতায় বিশ্বচাম্পিয়ন হলেন, কিন্তু টোকিও অলিম্পিক্সে মেরি কে ৫১ কেজি প্রতিযোগিতায় লড়তে হবে। এখানেই থাকছে বড় চ্যালেঞ্জ। মেরি কম এই বিভাগে ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিক্সে যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হন।
মেরি কম নিঃসন্দেহে ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত বক্সার যিনি ছয়টি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব অর্জন করে  ইতিহাস তৈরি করেছেন। জাপানে সোনা জেতার জন্য মেরি কম এখন সঠিকভাবে গেমসের জন্য প্রস্তুতি নেবেন।
এই বছরের আগস্ট মাসে তিনি এশিয়া গেমসে  অংশ গ্রহন করেনি। সেখানে ৪৮ কেজির বিভাগ ছিল না। মেরি কম  তখন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের  জন্য প্রস্তুতি নেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে মেরির ৪৮ কিলোগ্রাম থেকে ৫১ কিলোগ্রামে স্থানান্তর করতে এবং টোকিওতে সোনা জিততে দুই বছর যথেষ্ট  কিনা।
এখানে যুক্তি হ'ল মেরি কম ৪৮ কেজি বিভাগে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার দুই বছর পর ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে ৫১ কেজি বিভাগে  রুপো  জিতেছিলেন। তাহলে মেরি এখন কেন পারবে না।
আমরা জানি মেরি কম তার ওজনের বেশী প্রতিপক্ষকে পাঞ্চ করার  দক্ষতা আছে। তাছারা মেরি  দুবার শিশুর জন্ম দেবার পর  দেখিয়ে দিয়েছেন কি ভাবে ৩৫ বছর বয়সেও বড় শিরোনাম জেতা যায়। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে মেরির বয়স দিন দিন বাড়ছে এবং শরীর কে আগের মতন চন মনে রাখা বড় চ্যালেঞ্জ। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে ৫১ কেজি বিভাগে  রুপো  জেতার পর ২০১৬ সালের রিও  অলিম্পিকে মেরি অংশ গ্রহণ করার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
১.৫৮ মিটার (৫ ফিট ২ ইঞ্চি) উচ্চতার মেরি কমের বক্সিংয়ের রিংয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি  তার গতি, দক্ষতা এবং কৌশলগত সচেতনতা। তিনি জানেন ক্রমাগত বুল ফাইটারের মত আক্রমণ না করে কি ভাবে কৌশলগত ভাবে শক্তি সঞ্চয় করে তরুণ প্রতিপক্ষকে পরাজিত করা যায়। কিন্তু ৫১ কেজি বিভাগে  যেখানে তার প্রতিপক্ষ ৩ থেকে ৪ ইঞ্চি লম্বা সেখানে কি একই কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা  সহজ হবে।
অতীতের মত, ৫৪ কেজি বিভাগের শীর্ষ বক্সাররা নিজেদের ওজন কমিয়ে  ৫১ কেজির বিভাগে  প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বলে মনে হয়। কারণ তাদের কম ওজন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার  সুবিধা রয়েছে। এরকম ঘটনা ২০১২ সালের লন্ডন গেমসে ঘটেছিল।
এ ক্ষেত্রে মেরিকে তার পায়ের উপর অনেক দ্রুততা বজায় রাখতে  হবে এবং প্রতিপক্ষের কাছাকাছি এসে পাঞ্চ করে দ্রুততার সাথে আবার নিজের জায়গায় ফিরে যেতে হবে।
দ্বিতীয়বার অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জনের জন্য মেরি কে আরও দ্রুততা বজায় রাখতে এবং আরও আক্রমনাত্মক হতে হবে এবং তা ২০২০ সাল পর্যন্ত ধরে রাখতে হবে।
আগামী ২০২০ অলিম্পিকের যোগ্যতা অর্জনের জন্য মেরির দুটো সুযোগ থাকবে। প্রথমটা আগামী বছরের বিশ্ব চাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা এবং তারপরে মহাদেশীয় যোগ্যতা টুর্নামেন্ট। এতে সন্দেহ নেই যে ভারতীয় বক্সিংয়ে মেরি কম ছাড়া আর অন্য কেউ এমন  কৃতিত্ব দেখাতে পারবে।

09 December 2018

আপনার মোবাইলে কি এই অ্যাপ্লিকেশন গুলো ইনস্টল করা আছে, তাহলে দেরি না করে এক্ষুনি তা মুছে ফেলুন।

গুগল তার প্লে স্টোর থেকে ২২ টি অ্যাপ্লিকেশন মুছে ফেলেছে। যেগুলি গোপনভাবে আপনার সব তথ্য  ডাউনলোড করে নিচ্ছে। এই অ্যাপ্লিকেশন গুলি যৌথভাবে ২ মিলিয়নেরও বেশি  প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা হয়েছে। তার মথ্যে স্পার্ক ফ্ল্যাশলাইট ২০১৬  সালে গুগল প্লে-তে প্রবেশ  করে এবং সেখান থেকে ১ মিলিয়নেরও বেশি  ডাউনলোড করা হয়েছিল। 
২২ টি অ্যাপ্লিকেশনের তালিকা নিচে দেওয়া হলো: ১) স্পার্ক ফ্ল্যাশলাইট ২) স্নেক এটাক ৩) ম্যাথ সলভার ৪) শেপস্পোর্ট ৫) টেক এ ট্রিপ
৬)  ম্যাগনিফেয়ি ৭) যোগ দিন ৮) জুম্বারী হত্যাকারী ৯) স্পেস রকেট ১০) নিওন পং ১১) জাস্ট টর্চলাইট ১২) টেবিল সকার ১৩) ক্লিফ ডাইভার ১৪) বক্স স্ট্যাক ১৫) জেলি স্লাইস ১৬) কে ব্ল্যাকজ্যাক ১৭) কালার টাইলস ১৮) এনিম্যাল ম্যাচ ১৯) রুলেট ম্যানিয়া ২০) হ্যাক্সফ্ল ২১) হেক্সা ব্লক ২২) পয়ারজ্যাপ। 
আপনার মোবাইলের তথ্য নিরাপদ রাখতে এক্ষুনি ওপরের অ্যাপ্লিকেশন গুলি মুছে ফেলুন।

দীপিকা আর প্রিয়াংকার পর এবার দেখুন ঈশা আম্বানির বিয়ে-

উদয়পুর মহারাণা প্রতাপ বিমান বন্দর যেখানে  ১৩ টার বেশী ফ্লাইট যাতায়াত করতো না, এখন সেখানে দিনে ১০০ টার বেশি এয়ার ভিসতারার চার্টার্ড ফ্লাইট অবতরণ করছে। বিদেশ থেকে অনেক আমন্ত্রিত ব্যক্তিত্ব আসছে, তাই সেখানে বিশেষ কাস্টমস এবং ইমিগ্রেশন কাউন্টার  খোলা হয়েছে এবং এগুলি পরবর্তী পাঁচ দিনের জন্য সক্রিয় থাকবে। কারণ সেখানে চলছে নিতা- মুকেশ আম্বানির কন্যা ঈশা আম্বানির প্রাক বিবাহের অনুষ্ঠান।
আগামী ১২ ই ডিসেম্বর শিল্পপতি আনন্দ পিরামালকে বিয়ে করার জন্য ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানি এবং নিতা আম্বানির মেয়ে ঈশা আম্বানি এই প্রাক বিবাহ  উৎসব শুরু করেছেন। উৎসবের "আন্না সেভ" নামক অনুষ্ঠানে চার দিন ৫১০০ জনকে তিন বেলা খাওয়ানো হবে। চলবে ১০ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর সাথে চলবে তিন দিনের মেহেন্দি ও নাচ গানের অনুষ্ঠান। আর থাকছে স্বদেশ বাজার নামে একটি বিশেষভাবে আয়োজিত প্রদর্শনী। সেখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ১০৮ টি প্রথাগত ভারতীয় কারুশিল্প এবং শিল্প রূপ প্রদর্শন  করা হবে।
আগামী সপ্তাহে মুম্বাইয়ে বলিউড সেলিব্রিটিদের পাশাপাশি বিয়ের  অনুষ্ঠানে শো করবেন পপস্টার বায়োনস।

08 December 2018

সইফ-অমৃতার মেয়ে সারাকে কেদারনাথে কেমন লাগলো-

বলিউডে স্বজনপোষনের বিতর্ক পিছু ছারছে না। কয়েক মাস আগে কঙ্গনা রাণাউত এক টিভির শোয়ে স্বজনপোষনের কথা তুলে  করণ জোহর কে এর ফ্লাগ বেয়ারার বলে অভিহিত করেন। বলিউড সিনেমা জগতের ছেলে মেয়েরা বাবা-মাকে লঞ্চিং প্যাড হিসাবে ব্যবহার করে চলেছে। কিছুদিন আগে করণের প্রযোজনায় সিনেমায় অভিষিক্ত হন নতুন এক জুটি। তারা হলেন বলিউড ডিভা শ্রীদেবীর মেয়ে জাহ্নবী ও শহীদ কাপুরের সত্‍ ভাই ইশান কাট্টার। এবার পালা শর্মিলা ঠাকুরের নাতনি ও  সইফ-অমৃতার মেয়ে সারার অভিষেকের। 
বাবা মায়ের সুবাদে সারার প্রথম ছবি ভালই প্রচার পেয়েছে।  ছবির শুটিং চলাকালিন পরিচালক এবং প্রযোজকের ঝামেলা কোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। সেই সময় সারার আর একটা ছবি সাম্মার শুটিং চলছিল। সেখানে বেশী সময় শুটিং করার জন্য কেদারনাথের প্রযোজক সারার বিরুদ্ধে মামলা করে। পরে কোর্টের বাইরে এটা মিটিয়ে নেওয়া হয়।ছবির টিজ়ার মুক্তির দিন থেকেই অভিযোগ তোলা হয় যে ছবির গল্প ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছে এবং ছবিটি নাকি লাভ জিহাদের প্রচার করছে। যদিও প্রথম থেকেই নির্মাতারা স্পষ্ট করে জানিয়েছিলেন যে ছবিতে কারোর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়নি। দেশজুড়ে ছবির মুক্তি আটকাতে মামলাও হয় এবং বম্বে হাইকোর্ট সেই মামলা খারিজ করে দেয়। এ রকম মামলা ও বির্তক  থাকার জন্য সারা এবং তার ছবি কেদারনাথ মিডিয়ায় ভালই  কভারেজ পেয়েছে। এ বার দেখা যাক সারা আলি খান কেডারনাথে কেমন সাড়া ফেললো।
কয়েকটি রাজ্য ছাড়া দেশজুড়ে মুক্তি পেয়েছে অভিষেক কাপুরের ছবি 'কেদারনাথ'।  অভিনয়ে আছেন সারা আলি খান, সুশান্ত সিং রাজপুত, নীতিশ ভরদ্বাজ, অলকা আমিন, সোনালি সচদেব, পূজা গোর।
সইফ-অমৃতার কন্যা সারা আলি খানের প্রথম ছবি কেদারনাথ। শর্মিলা ঠাকুরের মতো অভিনেত্রী সম্পর্কে তাঁর ঠাকুমা, সইফ-অমৃতার মেয়ে সারা যে অভিনয় দক্ষতা নিয়েই জন্মেছেন তা প্রথম ছবিতে প্রমাণ করে দিলেন অভিনেত্রী। ক্যামেরা ফেসিং থেকে সংলাপ বলার দক্ষতা সমস্ত দিকেই বেশ সাবলীল ছিলেন নবাবকন্যা। ডেব্যু অভিনেত্রী হিসাবে সারাই কার্যত লাইমলাইট শুষে নিয়েছেন সুশান্তের থেকে। সুশান্ত গোটা সিনেমা শারীরিক শক্তির পরীক্ষা দিলেও এ সিনেমার সেরা প্রাপ্তি সারা আলি খান।ছবিতে অনেকাংশেই সারা আলি খান মনে করিয়ে দিয়েছেন নব্বইয়ের দশকের অমৃতাকে।  এ বার দেখা যাক তার পরের ছবি সিম্মবাতে কেমন আলোড়ন তোলে।

06 December 2018

১৯৩০ সালের ৮ ই ডিসেম্বর ব্রিটিশ শাসনের রাজধানী কলকাতায় রাইটার্স বিল্ডিং এ কারা আক্রমণ করেছিল-

অসংখ্য পুলিশ প্রহরী পরিবেষ্টিত দুর্ভেদ্য অফিস রাইটার্স বিল্ডিং। এই ভবন আক্রমণ করে সেখান হতে ফেরার আশা কেউ করতে পারে না। এই দুঃসাহসী অভিযান পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন বিনয় বসু। তাঁর সঙ্গী হলেন আরো দুজন নির্ভীক যুবক। বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্ত। কিশোর বয়স থেকেই বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্ত পরস্পর পরিচিত ছিলেন। তিনজনই ছিলেন পূর্ববাংলার (ঢাকার) সন্তান। কৈশোরকাল থেকে তিনজন দেশপ্রেমের মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশমাতার মুক্তিযজ্ঞে নিজেদেরকে নিয়োজিত করেন। ঘটনাচক্রে এই তিন বন্ধুই একসঙ্গে রাইটার্স বিল্ডিং আক্রমণের দায়িত্ব নেন।
দিন টা ছিল ১৯৩০ সালের ৮ ই ডিসেম্বর। ব্রিটিশ শাসনের  রাজধানী কলকাতায় নগর প্রশাসনিক কেন্দ্র রাইটার্স বিল্ডিং এ স্বাভাবিকভাবেই প্রতিদিনের মত কাজকর্ম চলছিল। বেলা ঠিক ১২টা।  ইওরোপীয় পোশাক পরে তিনজন বাঙালী যুবক রাইটার্স বিল্ডিং এ এসে কর্নেল সিম্পসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। তাঁরা সিম্পসনের চাপরাশীকে ঠেলে কর্নেল সিম্পসনের কামরার ভিতরে প্রবেশ করেন। হঠাৎ পদধ্বনী শুনে কর্নেল তাঁদের দিকে তাকান। বিস্ময়-বিমূঢ় চিত্তে দেখতে পান সম্মুখে ইওরোপীয় পোশাক পরে তিনজন বাঙালী যুবক রিভলবার হাতে দণ্ডায়মান। মুহূর্তের মধ্যে বিনয়ের কণ্ঠে ধ্বনিত হয় 'প্রে টু গড কর্নেল। ইওর লাষ্ট আওয়ার ইজ কামিং।' কথাগুলি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে তিনটি রিভলবার হতে ছয়টি গুলি সিম্পসনের দেহ ভেদ করে। সিম্পসন লুটিয়ে পড়ে মেঝের উপর। এরপরই গুলির আঘাতে আহত হন জুডিসিয়েল সেক্রেটারী মি. নেলসন। এলোপাথাড়ি গুলি বর্ষণ করতে করতে আততায়ীরা পরবর্তী লক্ষ্য হোম সেক্রেটারী আলবিয়ান মারের কক্ষের দিকে অগ্রসর হন।  সমস্ত রাইটার্স বিল্ডিং জুড়ে তখন এক বিভীষিকাময় রাজত্ব। চারিদিকে শুধু ছুটাছুটি। কে কোন দিকে পালাবে খুঁজে পায় না।  রাইটার্স বিল্ডিং আক্রমণের সংবাদ পেয়ে  আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য ডেকে আনা হল সশস্ত্র বাহিনীকেও। একদিকে তিনজন বাঙালী তরুণ, হাতে শুধু তিনটি রিভলবার। আর অপরদিকে রাইফেলধারী সুশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী। আরম্ভ হল রাইটার্স বিল্ডিং এর বারান্দায় যুদ্ধ।  দীনেশের পিঠে একটি গুলি বিদ্ধ হল। তিনি তাতে ভ্রুক্ষেপও করলেন না। অসংকোচে গুলিবর্ষণ করতে লাগলেন শত্রুকে লক্ষ্য করে। যতক্ষণ পর্যন্ত বিনয়-বাদল-দিনেশের হাতে গুলি ছিল, ততক্ষণ কেউ তাঁদের আক্রমণ করে প্রতিহত করতে পারেননি। একপর্যায়ে তাঁদের গুলি নিঃশেষ হল। সশস্ত্র বাহিনী অনবরত গুলিবর্ষণ করে চলল। তখন তিনজন বিপ্লবী একটি শূন্য কক্ষে প্রবেশ করে সঙ্গে আনা 'সায়নাইড'-বিষের পুরিয়াগুলি মুখে দিলেন। বিষ-ক্রিয়ায় অতি-দ্রুত জীবনপ্রদীপ নিবে না যাওয়ার আশংকায় এবং মৃত্যুকে নিশ্চিত করার জন্য প্রত্যেকেই নিজ নিজ ললাট লক্ষ্য করে রিভলবারে রাখা শেষ গুলিটি ছুঁড়ে দিলেন। বাদল তৎক্ষণাৎ মৃত্যুবরণ করেন। বিনয় ও দীনেশ সাংঘাতিক আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মেঝের উপর পড়ে রইলেন।
ভীষণভাবে আহত বিনয় ও দীনেশকে একটু সুস্থ করে ইংরেজ বাহিনী তাঁদের উপর চালাল প্রচণ্ড অত্যাচার। এরপর উভয়কেই পুলিশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।
বিনয়  হাসপাতালে থাকা অবস্থায় তিনি ১৪ ডিসেম্বর রাতে আকাঙ্খিত মৃত্যুকে বরণ করার জন্য মস্তিষ্কের 'ব্যাণ্ডেজে'র ভিতর অঙ্গুল ঢুকিয়ে স্বীয় মস্তিষ্ক বের করে আনেন এবং মৃত্যুকে বরণ করে নেন। অন্যদিকে ডাক্তার ও নার্সদের আপ্রাণ চেষ্টায় দীনেশ ক্রমশ সুস্থ হয়ে উঠেন। সুস্থ হওয়ার পর তাঁকে হাসপাতাল থেকে কনডেমড সেলে নেয়া হয়। তারপর দীনেশের বিচারের জন্য ব্রিটিশ সরকার এক ট্রাইবুনাল গঠন করে ফাঁসির আদেশ দেয়। ১৯৩১ সালের ৭ জুলাই দীনেশের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
ভারত স্বাধীন হওয়ার পরে বিনয়-বাদল-দীনেশের নামানুসারে কলকাতার ডালহৌসি স্কয়ারের নাম পাল্টে রাখা হয় বি-বা-দী বাগ। অর্থাৎ বিনয়-বাদল- দীনেশ বাগ।

05 December 2018

জেনে নিন এ বছরে দীপিকা পাডুকোন কত টাকা আয় করেছেন-


  • দীপিকা পাডুকোন হলেন প্রথম ভারতীয় নারী  যিনি ফোর্বসের সবচেয়ে ধনী ভারতীয় সেলিব্রিটি ২০১৮ তালিকাতে শীর্ষ ৫ লিস্টে প্রবেশ করলেন। দীপিকা পাডুকোন এই বছর  আয় করেছেন ১১৩ কোটি টাকা।
  • ফোর্বসের সবচেয়ে ধনী ভারতীয় সেলিব্রিটি তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছেন দীপিকা পাডুকোন। তার স্বামী রণভীর সিং রয়েছেন আট নম্বর স্থানে।
  • নববধূ অভিনেতা, যার পদ্মাবত অনেক রেকর্ড ব্রেক করে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী নারী সেলিব্রিটি হয়ে উঠেছেন। তার স্বামী রণভীর সিংয়ের উপার্জন ৮৩ কোটি টাকা এবং অজয় দেবগন ৭৫ কোটি টাকা নিয়ে দশম স্থানে রয়েছেন। আর প্রথম স্থানে রয়েছেন ৫২ বছর বয়সী সুপারস্টার সালমান খান যার আয় হয়েছে ২৫৩ কোটি  টাকা।


04 December 2018

যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় কেন বাঘের সাথে লড়াই করেছিলেন জানেন কি।

স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং বিপ্লবী শহীদ যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়-তিনি 'বাঘা যতীন' নামেই সকলের কাছে সমধিক পরিচিত। ১৮৭৯ সালের ৭ ডিসেম্বর নদীয়া জেলার কুষ্টিয়ায়  বাড়িতে জন্ম নেন যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। ভারতে ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র আন্দোলনে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। বাঘা যতীন ছিলেন বাংলার প্রধান বিপ্লবী সংগঠন যুগান্তর দলের প্রধান নেতা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অব্যবহিত পূর্বে কলকাতায় জার্মান যুবরাজের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে সাক্ষাৎ করে তিনি জার্মানি থেকে অস্ত্র ও রসদের প্রতিশ্রুতি অর্জন করেছিলেন। সশস্ত্র সংগ্রামের এক পর্যায়ে সম্মুখ যুদ্ধে উড়িষ্যার বালেশ্বরে তিনি গুরুতর আহত হন এবং বালাসোর হাসপাতালে ১০ সেপ্টেম্বর, ১৯১৫ মৃত্যুবরণ করেন।
যতীন্দ্রনাথের মামার বাড়ীর অঞ্চলে একটা বাঘ এক সময় খুব অত্যাচার করছিল।  ঘোর যন্ত্রণায় যখন মানুষজন অস্থির তখন যতীন্দ্রনাথের মামাতো ভাই ফণিবাবু বাঘটিকে মারার সিদ্ধান্ত নেন। ঘটনাক্রমে যতীন্দ্রনাথ তখন তার মামার বাড়িতেই। সকলের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সামান্য এক ভোজালি নিয়ে ফণিবাবুর সাথে বাঘ মারা দেখতে গেলেন। সমগ্র গ্রাম তন্ন তন্ন করে খোঁজার পরও বাঘটিকে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর সবাই জঙ্গলের পাশের মাঠে বাঘ শিকারের প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষা করতে লাগল।ফণিবাবুর বন্দুক তাক করা ছিল জঙ্গলের দিকে। বাঘ বোধহয় বন্দুকটি দেখতে পেয়েছিল, তাই বন্দুকের দিক দিয়ে বের না হয়ে যতীন্দ্রনাথের পেছন দিয়ে বের হল। বাঘ দেখামাত্রই গ্রামবাসী স্বভাবসুলভ ছোটাছুটি শুরু করে দেয়। ফণিবাবু সতর্কভাবেই বাঘের দিকে গুলি ছোঁড়েন। দুর্ভাগ্যবশত গুলিটি বাঘের মাথা ঘেঁষে চলে যায় এবং প্রতিক্রিয়ায় বাঘটি আরো উত্তেজিত হয়ে ওঠে এবং সর্বনিকটে অবস্থানরত যতীন্দ্রনাথকেই আক্রমণ করে বসে। যতীন্দ্রনাথও দমবার পাত্র নয়। সামান্য ভোজালি দিয়ে সেও বাঘটিকে আঘাত করতে থাকে।উভয়ের মধ্যে মিনিট দশেক ধরে ধ্বস্তাধস্তি চলতে থাকে। উভয়ের ক্ষেত্রেই একটি শর্ত, জানে বাঁচতে হলে অপরকে হত্যা করতে হবে। তাই চলে মরণপণ যুদ্ধ। বাঘের আঁচড়ে যতীন্দ্রনাথের সমগ্র শরীর ক্ষত-বিক্ষত হয়। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় যতীন্দ্রনাথের পা। যতীন্দ্রনাথও ভোজালি দিয়ে ক্রমাগত বাঘের মাথায় আঘাত করতে থাকে সে এবং শেষ পর্যন্ত বাঘটিই পরাজিত হয়। প্রায় ৩০০ স্থানে জখম হয় যতীন্দ্রনাথের। মামারা তাকে সুস্থ করে তুলতে আপ্রাণ চেষ্টা চালান। তত্‍কালীন কলকাতার সেরা ডাক্তার সুরেশপ্রসাদ তার চিকিত্‍সার ভার গ্রহণ করলেও অবস্থার তেমন উন্নতি হয় না। ধীরে ধীরে একটু উন্নতি হলেও দুটি পা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তা কেটে ফেলার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। তবে মামাদের অসামান্য সেবা-যত্নের দৌলতে এক সময় সম্পূর্ণ সুস্থ হন যতীন্দ্রনাথ। আর তার বীরত্বের স্বীকৃতি হিসেবে সুরেশপ্রসাদ তার নাম দেন 'বাঘা' যতীন।
আগামী ৭ই ডিসেম্বর, ২০১৮, বাঘা যতীনের ১৩৯তম জন্মদিন। বাঘা যতীন অমর রহে, জানাই  সশ্রদ্ধ  প্রণাম। 

ব্যাংকে মিনিমাম ব্যালেন্স না থাকার জন্য প্রতি মাসে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নিচ্ছে? তাহলে কি করবেন জেনে নিন।

আকাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স নেই, ব্যাংক প্রতি মাসে টাকা কেটে নিচ্ছে। এখন আপনার কি করা দরকার। চিন্তায় পড়েছেন। আসুন আমরা এখন আপনাকে এমন একটা অ্যাকাউন্টের কথা শোনাই যেটা আপনার বর্তমান সমস্যার সমাধান বাতলাবে।
বিভিন্ন ব্যাংকের সঞ্চয় প্রকল্পগুলি বিভিন্ন রূপ রয়েছে। তার মধ্যে দুই ধরনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যেমন  ক্যারেন্ট এবং সেভিংন্স অ্যাকাউন্ট প্রচলিত আছে। এই দুটি অ্যাকাউন্ট চালু রাখার জন্য বেশ কয়েকটি নিয়ম আর জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে।  আপনি সর্বনিম্ন ব্যালেন্স বজায় না রাখলে ব্যাঙ্ক আপনার উপর চার্জেস কেটে নেবে। এই ধরনের অ্যাকাউন্ট থেকে প্রয়োজনের সময় সব টাকা তোলা যায় না। শহরাঞ্চলে এসবিআই এর সেভিংন্স অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন মাসিক ৫০০০ টাকা ব্যালেন্স রাখার প্রয়োজন,  তা না থাকলে প্রতি মাসে ১০০ টাকা করে কেটে নেয়।
এখন এসবিআই এমন একটা অ্যাকাউন্ট এনেছে যেখানে বিশেষ কয়েকটি সুবিধা আছে যেটা অন্য  অ্যাকাউন্ট পাওয়া যায় না। যেমন এখানে সর্বনিম্ন ব্যালেন্স রাখার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি জিরো ব্যালেন্স  রাখতে পারেন। এখানে কোনও চার্জ এবং জরিমানা নেওয়া হয় না। বিস্ময়! প্রকৃতপক্ষে, এসবিআই সেভিংন্স অ্যাকাউন্ট খোলার পরিবর্তে তাদের শূন্য ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট বিএসবিডি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য উত্সাহিত করছে। এই অ্যাকাউন্টের সুবিধা গুলো হলঃ
১)এসবিআই এর  সেভিংন্স ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং বিএসবিডি অ্যাকাউন্টটে  সুদের হার একই। বর্তমানে সুদের হার বছরে ৩.৫০%।
২)বেসিক রুপে এটিএম-কাম-ডেবিট কার্ড বিনামূল্যে দেওয়া  হবে এবং কোন বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ চার্জ লাগবে না।
৩)এনইএফটি / আরটিজিএস এর মতো ইলেকট্রনিক পেমেন্ট চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ প্রাপ্তি / ক্রেডিট বিনামূল্যে হবে।
৪) এই অ্যাকাউন্ট কোন কারণে নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করার জন্য কোন চার্জ নেওয়া হবে না।
৫) অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সময়ও কোনো চার্জ কাটা হয় না।
তবে গ্রাহকের কাছে একটি বিএসবিডি অ্যাকাউন্ট থাকলে গ্রাহকের কোনো সেভিংন্স অ্যাকাউন্ট রাখা যাবে না। যে সকল গ্রাহকের ইতিমধ্যে একটি সেভিংন্স অ্যাকাউন্ট আছে, তাদেরকে বিএসবিডি অ্যাকাউন্ট খোলার ৩০ দিনের মধ্যে বন্ধ করতে হবে। বিএসবিডি অ্যাকাউন্ট থেকে মাসের মধ্যে সর্বাধিক ৪ বার টাকা তুলতে পারবে, যার মধ্যে এটিএম এবং অন্যান্য মোডের মাধ্যমে লেনদেনের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ভেবে নিন একবার এটা আপনার কাছে কতটা আকর্ষনীয়। বিএসবিডি  অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য এসবিআই এর যে কোনো শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন।